1. admin@ajkerdakkhinanchal.com : admin :
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশাল-৩ নৌকার প্রার্থী স্বপনকে ফুল দিয়ে বরণ বাবুগঞ্জে ট্যালেন্ড হান্ট বৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশংসায় ভাসছেন মাস্টারমাইন্ড স্কুল বিএনপির অবরোধকে প্রতিহত করতে বাবুগঞ্জে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী স্বপনের মহড়া বাবুগঞ্জে ইয়াবা সহ পুলিশ সদস্য ও সহযোগী গ্রেপ্তার জাতীয় পার্টির এমপি টিপু’র সরকার বিরোধী বক্তব্যে উপজেলা আ’লীগের নিন্দা ও প্রতিবাদ বাবুগঞ্জে ইউএনওর সর্বাত্মক সহযোগিতায় সফল মা-ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান অবশেষে চমক দেখালেন বরিশাল-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু বিএনপির ঢিলেঢালা হরতাল, প্রতিহত করতে শান্তি সমাবেশ ও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা বাবুগঞ্জে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ৩ জেলের কারাদণ্ড বাবুগঞ্জে আশু-বজলুর রহমান ওয়েলফেয়ার ফাউণ্ডেশন কতৃক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

পরকীয়ার কারণেই হত্যা করা হয় মামুনকে ॥ ৫ বছর পর ঘাতক গ্রেফতার

আজকের দক্ষিণাঞ্চল
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০২২
  • ১৭৫ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: পরকীয়ার কারণেই ৩০ হাজার টাকা চুক্তিতে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয় মামুন খানকে (২৩)। পরবর্তীতে লাশ গাছের সাথে ঝুঁলিয়ে রেখে আত্মহত্যার অপপ্রচার চালানো হয়। ঘটনার পাঁচবছর পর এ হত্যাকান্ডের রহস্য উদ্ঘাটনসহ এক ঘাতককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ক্লুলেস এ মামলায় করিম মোল্লা (২৩) নামের একজনকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার মূলরহস্য বেরিয়ে এসেছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) বরিশাল জেলার পরিদর্শক মোঃ আবু জাফর হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছেন।

সোমবার দিবাগত রাতে পিবিআইয়ের জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামি করিম মোল্লা বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বিহারীপুর গ্রামের মাহতাব মোল্লার ছেলে। ঢাকার ধামরাই থানাধীন বরাত নগর এলাকা থেকে তাকে (করিম) গ্রেফতার করা হয়।

করিম মোল্লা তার স্বীকারোক্তিতে উল্লেখ করেন, ২০১৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী দিবাগত রাতে মামুন খানকে একই গ্রামের তার পরকীয়া প্রেমিকা সাথী আক্তার ঝর্ণা খবর দিয়ে বাড়িতে আনেন। এসময় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী পাহারায় ছিলেন করিম মোল্লা। মামুন বাড়িতে আসার পর পরকীয়া প্রেমিকা ঝর্না ও তার স্বামী নাজমুল ইসলাম রুবেল তাকে ধরে ফেলে। তখন তার (করিম) বন্ধু নাজমুল তালুকদার ও আব্দুর রহিম মামুনকে চেপে ধরেন। মামুনকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করেন। একপর্যায়ে রুবেল তার স্ত্রী ঝর্নার ওড়না দিয়ে মামুনের গলায় ফাঁস দেয়ার মতো করে বেঁধে সবাই মিলে গাব গাছের সাথে ঝুলিয়ে রাখেন। এ ঘটনায় পরের দিন রুবেলে সাথে চুক্তি অনুযায়ী ৩০ হাজার টাকা নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায় করিম মোল্লা।

ঘটনার পরের দিন বাকেরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। আদালতের নির্দেশে ওই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। সূত্রমতে, তদন্তকালে মামুন খানের সাথে সাথী আক্তার ঝর্ণার পরকীয়া প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি প্রকাশ পায়। সেই সূত্রধরে বিভিন্ন প্রযুক্তির মাধ্যমে করিম মোল্লাকে গ্রেফতারের পর ক্লুলেস মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ © আজকের দক্ষিণাঞ্চল
Theme Customized BY Shakil IT Park