স্টাফ রিপোর্টার: মুলাদী কাজিরচর ইউনিয়নে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে হত্যার উদ্দেশ্যে ৬ জনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন আলমগীর বাহিনী।
ঘটনার পরদিন (১৬জুলাই) মুলাদী থানায় আলমগীরকে ১নং আসামী করে ৮জনার নামে একটি মামলা দায়ের করা হয়।
কিছু দিন পালিয়ে থাকার পর আলমগীরের ৪ সহযোগী ও তার ২ মেয়ে আদালতে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত তাদেরকে জামিন দেয়। এবং আলমগীর ও তার ছেলে হোসেন পালিয়ে বেড়ান।
পরে বুধবার (২৭জুলাই) আলমগীর ও তার ছেলে হোসেন জামিনের আবেদন করলে, আলমগীর ঘরামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। এবং তার ছেলেকে কারণবশত জামিন দেয় বিজ্ঞ আদালত।
প্রসঙ্গত আলমগীর প্রবাসী মনির বেপারী ফাঁকা বাড়ি ভাংচুর ও গাছ পালা কেটে দখলে যাবার চেষ্টা। প্রবাসী জসিম মোল্লার জমিতে ভাড়াটে গুন্ডা এনে জোরপূর্বক ঘর নির্মাণ ও গাছ পালা কেটে দখলে যাওয়া। মন্টু হাংয়ের জমি ভাড়াটে লোকজন এনে জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করায় বাঁধা দিলে মন্টুসহ ৬জনকে কুপিয়ে জখম। আলতাফ বিশ্বাসের সাথে জমি ও ফসলি জমি নিয়ে বিরোধ। বর্তমানে আদালতে এই প্রসঙ্গিক মামলা চলমান রয়েছে।
আলমগীর ঘরামীর সহযোগী হিসেবে রয়েছেন, জব্বার,আব্বাস,জাহাঙ্গীর,ইউসুফ ঘরামী,আইয়ুব খা,এনায়েত খান,ইব্রাহিম ঘরামী,হোসেন ঘরামী,সজীব ঘরামী।
অভিযোগ রয়েছে আলমগীর ঘরামীর নিজের পাওয়ার টিলার ছাড়া অন্য কোন পাওয়ার টিলার দিয়ে চরকমিশনার গ্রামে জমি কৃষি চাষ করা যাবেনা। এছাড়াও রয়েছে আলমগীর ও তার সহযোগীদের নামে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ।